মাহমুদাকে মাথায় আঘাত ও শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়

তিনি আরও জানান, মডেল কন্যা মাহমুদা আক্তারের হত্যাকারী হিসেবে যাকে শনাক্ত করা হয়েছে তিনি ইতিমধ্যে আত্মহত্যা করেছেন। অচিরেই এ মামলার চার্জশিট আদালতে দাখিল করা হবে।
প্রসঙ্গত, গত ৩০ জুলাই সদর উপজেলার গোগনগর এলাকার মোহাম্মদ আলী আকবরের তিন তলার ভবনের নিচ তলার ফ্ল্যাট বাসা থেকে মডেল কন্যা মাহমুদা আক্তারের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ফ্ল্যাটটি গত কয়েকদিন ধরে বাইরে থেকে তালাবদ্ধ ছিল। ওই ফ্লাট থেকে দুর্গন্ধ বের হলে ভাড়াটিয়ারা পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ দরজার তালা ভেঙে ওই বাসার মেঝে থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে। পরে নিহতের বাবা আক্কাছ বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন।
মাহমুদার মরদেহ উদ্ধারের পরদিন আত্মহত্যা করেন তার বন্ধু মুন্সীগঞ্জের নগর কসবা কুটিবাড়ি এলাকার জহিরুল ইসলামের ছেলে সাগর ইসলাম বাপ্পী। বাপ্পীই মাহমুদাকে উচ্চবিলাসের স্বপ্ন দেখিয়ে মডেলিংয়ে জড়ায়। নামও পরিবর্তন করে তানিশা রাখেন।
আপলোডেড বাই: অরণ্য সৌরভ